সাঈদ সুফি’র দু’টি কবিতা প্রকাশিত: ৬:৩৫ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২২ আল্লাহ্ মহান ননী ললাটে চুম্বন এঁকে নন্দনে বাজায় বাঁশী হেলেনচাপায় নবতন প্রজাপতির গুন্জন। নমিত এ মন হেঁটে যায় কানন কুহরির পথে অত্যুচ্চ হীমপ্রবাহের ধাঁধা মচ্ছপে হরমর জীবন। দেহ ক্লেষ্ঠতায় হাজার অধম কেপে ওঠে নিশব্দে ছায়াধারী আকাশ ধোয়াশা কুয়াশায় মুষ্ঠ ভরা ছন্দপতনের কেতন তলে ওড়া কারা! নিখাদ তমানিশায় মানবতা চাতালে বাঁধে! বৈশ্বিক মহামারীর নিশ্বরনে বিননীর কাঁধে ধর্মের নামে অতুস্টির অনুচ্ছেদে দরবার সাধে। গর্জে ওঠে তরুনীর কন্ঠে প্রভুর অমিয় মুষ্ঠ বিধান নিমায়ীত আছে নিরাপত্তা, সর্বজ্ঞণী সমাধান। সংহারক এ জীবন নজ্জু হোক স্রস্টার পদতলে কৃতজ্ঞতায় সপিত তাবৎ প্রাণোউচ্ছাসে নিবেদিত নহলী যৌবনের মুষ্ঠি বন্ধনে উঠুক ঝান্ডা ওরে- আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, দলে দলে। শতাব্দির আর্তনাদ সেই প্রথম কর্ম দিবসের চলমান উষ্ণ আদ্র সহিস্নু প্রগতির প্রাচীর পেরিয়ে, স্বার্থের অন্যাপায় অন্নেশনে কম্পতরুর বান্ছিত ছায়াতলে বার্ষিকীর প্রলাপ। শালীনতা হনণের ব্যাপ্তি মচ্ছপে পিছ’পা হয়নি বানধির বুক মারিয়ে। বাত কী বাত হয়েছে, অস্তজড়ানো অপরাহ্নে বাতান্বির রত হয়েছে শব্দের ছড়াছড়ি। ফেনক বৃত্তে ছয়াতলে পরেছে কথনের মরিচিকা! ফ্যাকাসে অবয়বে ঝড়ে গেছে প্রাণ, হিসাব মেলেনি কখনো, আসেনি সন্তোষ বার্তা, প্রতিক্ষিত দিন পেরিয়ে! তবু শ্বাসনালীর অস্থির বিনীত কষাঘাতে ঝড়েছে জীবন, আহা, সেই দুর্বিসহ প্রতিক্ষণ ছিল আশাহীন মিলিয়ে যাওয়া ভ্রমন্ডের হতবুদ্ধি শব্দব্যান্জক। দুধারি দোপাট্টির মতামত শেষ হয় দিনমান পুন্জিতে। যৌলসে ঝড়াবাতি আতসের ফোয়ারা, ফানুসের মহরায় সেজেছে নগরীর সুপ্রসন্ন আঁকাশ! বতায়ন তলে পত্তন পাতায় ছিল বার্ষিক মন্চন। ছাঁই ভস্মের উপর উঠেছে ক্রন্দন হাহাকার! মনে রাখেনি ওরা বিয়োগ ব্যাথা, বাহুতলে বহ্নশিখা- রুষ্ঠে অংকন শতাব্দির আর্তনাদ। SHARES কবিতা বিষয়: